


















মাসখানেক আগেই দ্বি’তীয় বিয়ে করেছেন ঢাকাই সিনেমার নায়িকা মাহিয়া মাহি। পাত্র কামরুজ্জামান সরকার রাকিব। তিনি গাজীপুরের ব্যবসায়ী এবং রাজনীতিবিদ।






তাদের দুজনেরই এটি দ্বিতীয় বিয়ে। প্রথম স্ত্রীর সংসারে দুই সন্তানের জনক রাকিব।
এর মধ্যে একটি ছেলে একটি মেয়ে। ছেলে সোয়াইব ও মেয়ে নাম সাইয়ারা। রাকিবের সঙ্গে তার প্রথম স্ত্রীর ডিভো’র্স হয়েছে কি না, সেটি এখনও জানা যায়নি। মাহি-রাকিবের বিয়ের পর থেকেই বেশ আলোচনা-স’মালোচনা চলতে থাকে। সে সময় রাকিব কোনো কথাই বলেননি, চুপ ছিলেন মাহিও। তারা নিজেদের মতো সংসার গু’ছিয়েছেন। এরই মধ্যে কে’টে গেছে দেড় মাস। অবশেষে মুখ খুলেছেন রাকিব। স্প’ষ্ট জানিয়েছেন- প’রকী’য়া করেননি, আলোচনা করেই নায়িকাকে বিয়ে করেছেন তিনি।






আমার প্রতিদিনের সকালের শুরুটাও কেউ দেখেনি, আর সারাদিনের অ’ক্লান্ত প’রিশ্রম শেষে গভীর রাতে ঘুমাতে যাওয়ার দৃশ্যটাও কেউ দেখেনি। সবকিছু সবাই দেখতে পায় না। এমনকি আমরা ইচ্ছা করেও সবকিছু প্রকাশ্যে আনি না সমাজের লোকেদের মন্তব্যের ভ’য়ে।’ সন্তানদের ভবিষ্যত প্রসঙ্গে তিনি জানান, ‘আমার সন্তানদের নিয়ে অনেকের মায়া দেখে আমি আপ্লুত। কিন্তু আমার চেয়ে বেশি নিশ্চয়ই কারও পোড়ে না!
আমি বেঁচে থাকলে ওদের জন্য কিছু করতে পারব, আর না বেঁচে থাকলে আপনাদের দুদিনের আফসোস ওদের কোনো উপকারে আসবে না আমি জানি। বেঁচে থাকার জন্য সবাই সংগ্রাম করে আর আমিও ব্যতিক্রম নই। সুতরাং, যারা সবার বেলায় মনগড়া মন্তব্য করেন তারা আমার স্থানে নিজেকে বসিয়ে একবার চিন্তা করবেন আশা রাখি।’






মাহিকে বিয়ে প্রসঙ্গে রাকিবের ভাষ্য, ‘দ্বিতীয় বিয়ে জগতে এইটাই প্রথম না। আমরা কিন্তু পরকীয়া করিনি, আলোচনা করে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হয়েছি। উল্লেখ্য, ২০১৬ সালে সিলেটের ব্যবসায়ী পারভেজ মাহমুদ অপুকে ভালোবেসে বিয়ে করেন মাহিয়া মাহি। বিয়ের এক বছর না যেতেই তাদের বি’চ্ছে’দের গু’ঞ্জন শোনা যায়।






সবশেষ গত মে মাসে অপুর স’ঙ্গে বিবাহ বি’চ্ছেদে’র ঘোষণা দেন মাহি। সোমবার সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী এ নির্দেশ দেন বলে নিশ্চিত করেছেন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের। নিজ বাসভবনে ডা. মুরাদ হাসানের বিষয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে এ কথা জানান তিনি।
ওবায়দুল কাদের বলেন, আজ সন্ধ্যায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে এ বিষয়ে কথা হয়েছে এবং আমি রাত ৮ টায় প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসানকে বার্তাটি পৌঁছে দেই। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রলীগের নেত্রীদের নিয়েও আপত্তিকর ও কুরুচিপূর্ণ মন্তব্যের অভিযোগ ওঠে তথ্য প্রতিমন্ত্রীর বিরুদ্ধে। এর প্রতিবাদে মুরাদের পদত্যাগ দাবি করেন ছাত্রলীগের বেশ কয়েকজন নেতা। এরপর থেকেই মুরাদ হাসানের পদত্যাগের দাবি আরো জোরালো হয়।
Leave a Reply